শিবগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক আবু সাইদ জানান, শিবগঞ্জ উপজেলার রসুলপুরের মনিরুল ইসলামের সাথে তার স্ত্রীর বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটেছিল প্রায় তিন থেকে সাড়ে তিন বছর আগে। এরপর থেকে মেয়ে মনোয়ারা খাতুন ঈশিতা ও ছেলে শাহীন আলী কে নিয়ে তিনি একায় থাকতেন। প্রতিদিনের মত দুপুরে তিনি তাদেও বাড়িতে রেখে বাজারে তার ঔষধের দোকানে যান। বাড়িতে একায় দুই ভাইবোন, খেলছিল।
এসআই আবু সাইদ জানান, তিনি ঘটনাস্থলে ঈশিতার বাবা ও অনান্যদেও কথা বলে জেনেছেন, ওরনা নিয়ে দুই ভাইবোন খেলছিল, তারা খাটের পাশে জানালার গ্রিলে ওরনা বেধে খেলছিল। খেলার এক পর্যায়ে ছোট ছেলে ঘরের বাইওে যায়। খাটে থাকা কোল বালিশের উপর পা রেখে ওরনা গলায় পেঁচিয়ে ছিল, কোল বালিশ পড়ে গেলে সে ঝুলে যায়। খাট থেকে জালানার মাঝে প্রায় ১ ফিট মত ফাঁকা ছিল।
এরকিছুক্ষন পর ঈশিতার ভাই সাহীন ঘরে এসে বোন কোন কথা না বলায় তার চোখে পানি ছিটিয়েছিল,তারপরও কথা না বলায় বাইরে লোকজনকে বলে, তারা তার বাবাকে ফোন করে। পরে শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স নেওয়া হলে মৃত্যু ঘোষনা করে চিকিৎসক, পরে আবারো মরদেহ বাড়িতে নিয়ে আসে।
পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে এসেছে। নিয়ম অনুয়ায়ী পরবর্তী আইনী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার রাজারামপুর মহল্লার ব্যাঙ্গডুবি পাড়ার খাইরুল ইসলামের ছেলে মা টাকা না দেওয়ায় ঘরে ওরনা পেচিয়ে আতœহত্যা করে বলে জানিয়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার ওসি মোজাফফর হোসেন।
আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন https://bit.ly/2Oe737t কনটেন্ট চুরি আপনার মেধাকে অলস করে তুলে, আমরা এ নিন্দনীয় কাজকে নিরুৎসাহিত করি। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
0 Comments:
Post a Comment