চাঁপাইনাবগঞ্জে এক স্কুলছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় অভিজিত কর্মকার(২৫) নামে এক যুবককে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সাথে তাকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ বছরের কারাদন্ড দেয়া হয়েছে। রোববার(২৩’জুন) দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতণ দমন ট্রাইবুণাল-২ এর বিচারক শওকত আলী আসামীর উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। দন্ডিত অভিজিত শহরের ঝিলিম রোড এলাকার নিতাই কর্মকারের ছেলে।মামলার বিবরণে ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আঞ্জুমান আরা বেগম জানান,২০১৪ সালের ৩১ জানুয়ারী শহরের ওয়ালটন মোড় এলাকা থেকে দন্ডিত অভিজিত অটোরিক্সাযোগে জোর করে অপহরণ করে ওই ছাত্রীকে। এর আগে প্রায় এক বছর থেকে ওই ছাত্রীকে উত্যক্ত করে আসছিল।
ঘটনা জানতে পেরে ওইছাত্রীর অভিভাবকরা খোঁজাখুজি করে ও পুলিশের সহায়তায় শহরের ঝিলিম রোড এলাকা থেকে তাকে উদ্ধার করে। ঘটনার দুদিন পর ওই ছাত্রীর মা সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতণ দমন আইনে (৭ধারা) অপহরণ মামলা করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক(এসআই) মনিরুল ইসলাম মামলার একমাত্র আসামী অভিজিতকে অভিযুক্ত করে ২০১৪ সালের ২৩ জুন আদালতে চার্যশীট দাখিল করেন। ৭জনের সাক্ষ্য,প্রমাণ ও শুনানী শেষে আদালত রোববার দুপুরে অভিজিতকে দোষি সাব্যস্ত করে দন্ডাদেশ প্রদান করেন।
কনটেন্ট চুরি আপনার মেধাকে অলস করে তুলে, আমরা এ নিন্দনীয় কাজকে নিরুৎসাহিত করি। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
ঘটনা জানতে পেরে ওইছাত্রীর অভিভাবকরা খোঁজাখুজি করে ও পুলিশের সহায়তায় শহরের ঝিলিম রোড এলাকা থেকে তাকে উদ্ধার করে। ঘটনার দুদিন পর ওই ছাত্রীর মা সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতণ দমন আইনে (৭ধারা) অপহরণ মামলা করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক(এসআই) মনিরুল ইসলাম মামলার একমাত্র আসামী অভিজিতকে অভিযুক্ত করে ২০১৪ সালের ২৩ জুন আদালতে চার্যশীট দাখিল করেন। ৭জনের সাক্ষ্য,প্রমাণ ও শুনানী শেষে আদালত রোববার দুপুরে অভিজিতকে দোষি সাব্যস্ত করে দন্ডাদেশ প্রদান করেন।
কনটেন্ট চুরি আপনার মেধাকে অলস করে তুলে, আমরা এ নিন্দনীয় কাজকে নিরুৎসাহিত করি। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।