রেল স্টেশনে যাত্রীদের পন্য উঠানামা বা বহনে সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসেন এমন কিছু মানুষ, অন্যের বোঝা নিজের কাঁধে নেয়াটায় তাদের পেশা, সবার কাছেই যারা পরিচিত কুলি নামেই। যাত্রীদের মালামাল উঠানামা বা ট্রেনে মাধ্যমে আসা পন্য খালাসের কাজ করেই চলে তাদের জীবিকা।
তেমনি একজন নাসির উদ্দীন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেল স্টেশনে বাবার হাত ধরেই তিনি কুলির কাজ শুরু করেছিলেন, আজ অবধি বয়ে চলেছেন অন্যের বোঝা। একাজ করেই জীবনের বাকি দিনগুলি কাটিয়ে দিয়ে চান বর্তমানে ৫২ বছর বয়সী নাসির উদ্দীন।
সোমবার সন্ধ্যায় স্টেশনের প্লাটফরমে বসে কথা হয় নাসির উদ্দীনের সাথে, বলছিলেন ‘বাবার সাথেই রেলস্টেশনে আসতাম। এরশাদের আমলে স্টেশনে কাজ শুরু করি, তখন চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেল স্টেশনে ছিলো ৪০ জনের মত কুলি, তবে সেই সংখ্যা এখন ঠেকেছে ৮জনে। কাজ কমে যাওয়ায় অনেকেই এ কাজ ছেড়ে চলে গেছেন অন্যখানে। তবে বর্তমানে রেলে পন্য পরিবহন বাড়ায়, আবারো কিছুটা আয় হচ্ছে, শেষ পর্যন্ত আমরাই ঠিকে আছি, কোন দিন ৫০ টাকা আয় হয়েছে, আমার কোন দিন ১০০ টাকা, তবে এখন ৪০০-৫০০ টাকা আয় হয়। এখন বগুড়াসহ বিভিন্ন স্থান থেকে সবজি, ডাব, কলা সহ বিভিন্ন পন্য আসছে, এতে আমাদের কাজ হচ্ছে।’
এখন আম মৌসুমে একটু বাড়তি আয় হয়, ট্রেনে আম পাঠায় অনেকে, আমরা ১২টা ঝুড়ি প্রতি নেয়, ভ্যান থেকে নামিয়ে প্লাটফরমে রাখি, আবার যখন রাতে ট্রেন আসে তখন ট্রেনে উঠিয়ে দেয়।
সরাসরি ঢাকার সাথে ট্রেন চালু হচ্ছে কিছু দিনের মধ্যেই তখন আমাদের কাজ আরো বাড়বে, যদি মাল পরিবহনের জন্য কয়েকটা বহি থাকে তাহলে, সবাই ট্রেনেই মাল পাঠাবে। বিশেষ করে আম পাঠাবে, ট্রেনে আমটা ভালভাবে যাবে।
কনটেন্ট চুরি আপনার মেধাকে অলস করে তুলে, আমরা এ নিন্দনীয় কাজকে নিরুৎসাহিত করি। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
তেমনি একজন নাসির উদ্দীন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেল স্টেশনে বাবার হাত ধরেই তিনি কুলির কাজ শুরু করেছিলেন, আজ অবধি বয়ে চলেছেন অন্যের বোঝা। একাজ করেই জীবনের বাকি দিনগুলি কাটিয়ে দিয়ে চান বর্তমানে ৫২ বছর বয়সী নাসির উদ্দীন।
সোমবার সন্ধ্যায় স্টেশনের প্লাটফরমে বসে কথা হয় নাসির উদ্দীনের সাথে, বলছিলেন ‘বাবার সাথেই রেলস্টেশনে আসতাম। এরশাদের আমলে স্টেশনে কাজ শুরু করি, তখন চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেল স্টেশনে ছিলো ৪০ জনের মত কুলি, তবে সেই সংখ্যা এখন ঠেকেছে ৮জনে। কাজ কমে যাওয়ায় অনেকেই এ কাজ ছেড়ে চলে গেছেন অন্যখানে। তবে বর্তমানে রেলে পন্য পরিবহন বাড়ায়, আবারো কিছুটা আয় হচ্ছে, শেষ পর্যন্ত আমরাই ঠিকে আছি, কোন দিন ৫০ টাকা আয় হয়েছে, আমার কোন দিন ১০০ টাকা, তবে এখন ৪০০-৫০০ টাকা আয় হয়। এখন বগুড়াসহ বিভিন্ন স্থান থেকে সবজি, ডাব, কলা সহ বিভিন্ন পন্য আসছে, এতে আমাদের কাজ হচ্ছে।’
এখন আম মৌসুমে একটু বাড়তি আয় হয়, ট্রেনে আম পাঠায় অনেকে, আমরা ১২টা ঝুড়ি প্রতি নেয়, ভ্যান থেকে নামিয়ে প্লাটফরমে রাখি, আবার যখন রাতে ট্রেন আসে তখন ট্রেনে উঠিয়ে দেয়।
সরাসরি ঢাকার সাথে ট্রেন চালু হচ্ছে কিছু দিনের মধ্যেই তখন আমাদের কাজ আরো বাড়বে, যদি মাল পরিবহনের জন্য কয়েকটা বহি থাকে তাহলে, সবাই ট্রেনেই মাল পাঠাবে। বিশেষ করে আম পাঠাবে, ট্রেনে আমটা ভালভাবে যাবে।
কনটেন্ট চুরি আপনার মেধাকে অলস করে তুলে, আমরা এ নিন্দনীয় কাজকে নিরুৎসাহিত করি। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।