চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে স্থানীয় আওয়ামী লীগ চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী চড়ূান্ত করতে পারলেও ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছে একাধিক প্রার্থী। এ দুটি পদে দলীয় মনোনয়ন পেতে যেসব প্রার্থী আবেদন করেছেন তাদের প্রত্যেকের নামের তালিকা কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন নাচোল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহা. আবদুল কাদের।
সোমবার নাচোল উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা শেষে সাংবাদিকদের দলীয় সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
আসন্ন উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করতে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক বর্ধিত সভার আয়োজন করে নাচোল উপজেলা আওয়ামী লীগ। বেলা ১১টায় নাচোল উপজেলা পরিষদে বিআরডিবি মিলনায়তনে এ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন নাচোল উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শামসুল আলম। বর্ধিত সভায় উপজেলার চারটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার সকল ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।
বর্ধিত সভায় উপস্থিত সকলে প্রত্যেক পদে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করার বিষয়ে মতামত দেন। চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী থাকলেও কণ্ঠভোটে নাচোল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও নাচোল উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মোহা. আবদুল কাদের এককভাবে চূড়ান্ত হন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জন প্রার্থী থাকলেও একজন প্রত্যাহার করে নেন। তবে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে কেউ কেউ গোপন ভোট এবং কেউ কেউ কণ্ঠভোটের দাবি জানালে এ পদে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থীর মধ্যে একজনের প্রস্তাবকারী থাকলেও সমর্থনকারী কেউ ছিলেন না।
এদিকে বর্ধিত সভার সিদ্ধান্ত মেনে নেননি চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী আবু রেজা মোস্তফা কামাল শামীম। তিনি মুঠোফোনে বলেন, ‘বর্তমান উপজেলা আওয়ামী লীগ কমিটি অবৈধ এবং এটি কাদের চেয়ারম্যানেরই পকেট কমিটি। এক যুগেরও বেশি সময় কোনো কাউন্সিল না হওয়ায় নেতাকর্মীরাও বিক্ষুব্ধ।’ তিনি জানান, সরাসরি সভানেত্রীর কাছে চেয়ারম্যান দলীয় মনোনয়ন চাইবেন।
মোহা. আবদুল কাদের বলেন, ‘বর্ধিত সভায় চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারলেও ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করা সম্ভব হয়নি। বর্ধিত সভায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুজনের নাম কেন্দ্রে পাঠানোর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।’
এদিকে বর্ধিত সভার শুরুতে নেতাকর্মীদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, অনেক নেতাকর্মী দলীয় কার্যালয় বাদ দিয়ে উপজেলা পরিষদ ক্যাম্পাসে বর্ধিত সভা করার বিরোধিতা করেন। পরে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শামসুল আলম তাদের শান্ত করেন।
সোমবার নাচোল উপজেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা শেষে সাংবাদিকদের দলীয় সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
আসন্ন উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করতে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক বর্ধিত সভার আয়োজন করে নাচোল উপজেলা আওয়ামী লীগ। বেলা ১১টায় নাচোল উপজেলা পরিষদে বিআরডিবি মিলনায়তনে এ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন নাচোল উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শামসুল আলম। বর্ধিত সভায় উপজেলার চারটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার সকল ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।
বর্ধিত সভায় উপস্থিত সকলে প্রত্যেক পদে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করার বিষয়ে মতামত দেন। চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী থাকলেও কণ্ঠভোটে নাচোল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও নাচোল উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মোহা. আবদুল কাদের এককভাবে চূড়ান্ত হন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জন প্রার্থী থাকলেও একজন প্রত্যাহার করে নেন। তবে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে কেউ কেউ গোপন ভোট এবং কেউ কেউ কণ্ঠভোটের দাবি জানালে এ পদে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থীর মধ্যে একজনের প্রস্তাবকারী থাকলেও সমর্থনকারী কেউ ছিলেন না।
এদিকে বর্ধিত সভার সিদ্ধান্ত মেনে নেননি চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী আবু রেজা মোস্তফা কামাল শামীম। তিনি মুঠোফোনে বলেন, ‘বর্তমান উপজেলা আওয়ামী লীগ কমিটি অবৈধ এবং এটি কাদের চেয়ারম্যানেরই পকেট কমিটি। এক যুগেরও বেশি সময় কোনো কাউন্সিল না হওয়ায় নেতাকর্মীরাও বিক্ষুব্ধ।’ তিনি জানান, সরাসরি সভানেত্রীর কাছে চেয়ারম্যান দলীয় মনোনয়ন চাইবেন।
মোহা. আবদুল কাদের বলেন, ‘বর্ধিত সভায় চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারলেও ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করা সম্ভব হয়নি। বর্ধিত সভায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুজনের নাম কেন্দ্রে পাঠানোর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।’
এদিকে বর্ধিত সভার শুরুতে নেতাকর্মীদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, অনেক নেতাকর্মী দলীয় কার্যালয় বাদ দিয়ে উপজেলা পরিষদ ক্যাম্পাসে বর্ধিত সভা করার বিরোধিতা করেন। পরে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শামসুল আলম তাদের শান্ত করেন।
কনটেন্ট চুরি আপনার মেধাকে অলস করে তুলে, আমরা এ নিন্দনীয় কাজকে নিরুৎসাহিত করি। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।