চাঁপাইনবাবগঞ্জে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়েছে খানা তথ্যভান্ডার শুমারি। এ উপলক্ষে সকাল সাড়ে নয়টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক এজেডএম নূরুল হক, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক চিত্রলেখা নাজনীন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দেবেন্দ্রনাথ উরাও, পরিসংখ্যান কার্যালয়ের উপপরিচালক উম্মে কুলছুম, সদর উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মাহমুদা খাতুন প্রমূখ। শোভাযাত্রা শেষে শুমারি কাজে নিয়েজিত গণনাকারীগণ তাঁদের নিজ নিজ এলাকায় গিয়ে তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু করে।
সদর উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মাহমুদা খাতুন জানান, একযোগে রাজশাহী, খুলনা ও সিলেট তিনটি বিভাগের ২২টি জেলার সকল খানার আর্থ-সামাজিক অবস্থার তথ্য সংগ্রহের লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ‘ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডাটাবেইজ (এনএইচডি) প্রকল্পের আওতায় এ শুমারি শুরু হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার খানা তথ্যভান্ডার শুমারি কাজের জন্য ২১টি জোনে ১১০ জন সুপারভাইজারের তদারকিতে ৬২১ জন গণনাকারী কাজ করছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিসংখ্যান কার্যালয়ের উপপরিচালক উম্মে কুলছুম জানান, এ কার্যক্রমের আওতায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাকে ৬৭টি জোনে ভাগ করা হয়েছে। যেখানে ৩৩৮ জন সুপারভাইজার ও এক হাজার ৯৫৫ জন গণনাকারী তথ্য সংগ্রহের কাজ করবেন। তাঁদের সার্বিক তত্ত্ববধায়কের দায়িত্ব পালন করবেন ৬৭ জন জোনাল কর্মকর্তা।
এ কাজে তথ্য সংগ্রহের সময় জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম নিবন্ধনের কাগজসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে গণনাকারীদের সাহায্য করার জন্য সকল জনসাধারনের কাছে সাহায্য কামনা করেন তাঁরা।
সদর উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মাহমুদা খাতুন জানান, একযোগে রাজশাহী, খুলনা ও সিলেট তিনটি বিভাগের ২২টি জেলার সকল খানার আর্থ-সামাজিক অবস্থার তথ্য সংগ্রহের লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ‘ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডাটাবেইজ (এনএইচডি) প্রকল্পের আওতায় এ শুমারি শুরু হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার খানা তথ্যভান্ডার শুমারি কাজের জন্য ২১টি জোনে ১১০ জন সুপারভাইজারের তদারকিতে ৬২১ জন গণনাকারী কাজ করছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিসংখ্যান কার্যালয়ের উপপরিচালক উম্মে কুলছুম জানান, এ কার্যক্রমের আওতায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাকে ৬৭টি জোনে ভাগ করা হয়েছে। যেখানে ৩৩৮ জন সুপারভাইজার ও এক হাজার ৯৫৫ জন গণনাকারী তথ্য সংগ্রহের কাজ করবেন। তাঁদের সার্বিক তত্ত্ববধায়কের দায়িত্ব পালন করবেন ৬৭ জন জোনাল কর্মকর্তা।
এ কাজে তথ্য সংগ্রহের সময় জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম নিবন্ধনের কাগজসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে গণনাকারীদের সাহায্য করার জন্য সকল জনসাধারনের কাছে সাহায্য কামনা করেন তাঁরা।
কনটেন্ট চুরি আপনার মেধাকে অলস করে তুলে, আমরা এ নিন্দনীয় কাজকে নিরুৎসাহিত করি। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।