চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে বসবাসরত ক্ষুদ্র জাতিসত্তার তুড়ি জনগোষ্ঠীর মানুষদের সমস্যা ও সংকট নিয়ে দলীয় আলোচনা নাচোলের ডাকবাংলা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। কাতেং ফাউন্ডেশন এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ আলোচনায় নাচোলের ১০টি তুড়ি গ্রামের নেতৃস্থানীয় নারী ও পুরুষ অংশ নেয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক সুভাষ চন্দ্র হেমব্রম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সাধারণ সম্পাদক টুনু পাহান, নাচোল উপজেলা সভাপতি বিধান সিং, আদিবাসী যুব পরিষদ, রাজশাহী জেলা শাখার আহ্বায়ক নবদ্বীপ লাকড়া, যুগ্ন আহ্বায়ক হুরেন মুরমু, আদিবাসী ছাত্র পরিষদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক দিলীপ পাহান প্রমূখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন কাতেং ফাউন্ডেশনের জাতীয় পরামর্শক খোকন সুইটেন মুরমু।
আলোচনায় তুড়ি সম্প্রদায়ের সামাজিক কাঠামো, সাংস্কৃতিক পরিস্থিতি, অর্থনৈতিক ও শিক্ষা সমস্যা, ভাষার বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে পর্যালোচনা করা হয়। এতে দেখা যায়, তুড়িরা ক্ষুদ্র জাতিসত্তার সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী। শিক্ষাক্ষেত্রেও তাঁরা অনেক পিছিয়ে আছে। তাঁদের সামাজিক প্রথা, কাঠামোগুলো ভেঙ্গে পড়েছে প্রায়। নতুন প্রজন্মের কাছ থেকে নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি হারিয়ে গেছে বললেই চলে। ১০টি গ্রামের তুড়ি জনগোষ্ঠীর সিংহভাগ লোকেরই নিজস্ব বসতভিটা নেই।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ আলোচনায় নাচোলের ১০টি তুড়ি গ্রামের নেতৃস্থানীয় নারী ও পুরুষ অংশ নেয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক সুভাষ চন্দ্র হেমব্রম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সাধারণ সম্পাদক টুনু পাহান, নাচোল উপজেলা সভাপতি বিধান সিং, আদিবাসী যুব পরিষদ, রাজশাহী জেলা শাখার আহ্বায়ক নবদ্বীপ লাকড়া, যুগ্ন আহ্বায়ক হুরেন মুরমু, আদিবাসী ছাত্র পরিষদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক দিলীপ পাহান প্রমূখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন কাতেং ফাউন্ডেশনের জাতীয় পরামর্শক খোকন সুইটেন মুরমু।
আলোচনায় তুড়ি সম্প্রদায়ের সামাজিক কাঠামো, সাংস্কৃতিক পরিস্থিতি, অর্থনৈতিক ও শিক্ষা সমস্যা, ভাষার বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে পর্যালোচনা করা হয়। এতে দেখা যায়, তুড়িরা ক্ষুদ্র জাতিসত্তার সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী। শিক্ষাক্ষেত্রেও তাঁরা অনেক পিছিয়ে আছে। তাঁদের সামাজিক প্রথা, কাঠামোগুলো ভেঙ্গে পড়েছে প্রায়। নতুন প্রজন্মের কাছ থেকে নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি হারিয়ে গেছে বললেই চলে। ১০টি গ্রামের তুড়ি জনগোষ্ঠীর সিংহভাগ লোকেরই নিজস্ব বসতভিটা নেই।