চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার একটি আম বাগানে টিনের ঘরে গোপন বৈঠক করার সময় ৫ জেএমবি সদস্যকে আটক করেছে র্যাব-৫। শনিবার রাত ২টার দিকে এ অভিযান চালায় র্যাব।
আটকরা হলেন, শিবগঞ্জ উপজেলার ধোবড়া বাজার এলাকার খিদির আলীর ছেলে জিয়াউল হক (৩৮), চাঁদপুরের সেকেন্দার আলির ছেলে তৌফিকুল ইসলাম (৩২), ধোবড়া এলাকার মৃত লুৎফর রহমানের ছেলে বেলাদুল ইসলাম(৫০), চাকল এলাকার মৃত আলিফ উদ্দিন খলিফার ছেলে কামাল হোসেন (৩৫) এবং ধোবড়া এলাকার আনারুল হকের ছেলে শরিফুল ইসলাম (৩৪)।
অভিযানে ৮০০ গ্রাম গান পাউডার, ২টি বিদেশি পিস্তল, ২টি ম্যাগজিন, ৭ রাউন্ড গুলি ও জিহাদি বই উদ্ধার করার দাবি র্যাবের।
রোববার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে অভিযানে বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরে প্রেস ব্রিফিং করেন র্যাব- ৫ রাজশাহীর অধিনায়ক মাহবুব আলম।
তিনি জানান, র্যাবের কাছে তথ্য ছিল, জেএমবিকে সংগঠিত করার কাজটি করছিল জিয়াউল হক। মূলত দাওয়াতি কার্যক্রম ও অস্ত্র প্রশিক্ষণে তারা এখন বেশি মনোযোগী, আমরা এমন গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে কয়েকমাস ধরে চেষ্টা চালিয়ে আসছিলাম তাকে ধরার। এরই ধারাবাহিকতায় আমরা তথ্য পায় শিবগঞ্জের একটি আম বাগানে রাতে (শনিবার) বৈঠক ও অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিবে। এরই প্রেক্ষিতে শনিবার রাত ২টার দিকে বাজিতপুর গ্রামের বাজিতপুর গোরস্থানের পূর্বপাশে জনৈক চুনি চৌধুরীর আম বাগানের ভিতর টিনের ঘরে অভিযান চালিয়ে ৫ জেএমবি সদস্যকে আটক করা হয়।
তিনি আরো জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জে অনেক ঘনবসতি না থাকা ও বড় বড় আম বাগান থাকায় এ এলাকাসহ রাজশাহীর কিছু অঞ্চলকে অস্ত্র প্রশিক্ষণের জন্য বেছে নেয় জেএমবি। এছাড়াও অল্প ধর্মীয় জ্ঞান আছে এমন মানুষদের টার্গেট করে ও কোরআনের ভুল বাখ্যা দিয়ে দাওয়াতি কার্যক্রম চালায় ওই এলাকাতে।
এই ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান র্যাব ৫ রাজশাহীর অধিনায়ক মাহবুব আলম।
আটকরা হলেন, শিবগঞ্জ উপজেলার ধোবড়া বাজার এলাকার খিদির আলীর ছেলে জিয়াউল হক (৩৮), চাঁদপুরের সেকেন্দার আলির ছেলে তৌফিকুল ইসলাম (৩২), ধোবড়া এলাকার মৃত লুৎফর রহমানের ছেলে বেলাদুল ইসলাম(৫০), চাকল এলাকার মৃত আলিফ উদ্দিন খলিফার ছেলে কামাল হোসেন (৩৫) এবং ধোবড়া এলাকার আনারুল হকের ছেলে শরিফুল ইসলাম (৩৪)।
অভিযানে ৮০০ গ্রাম গান পাউডার, ২টি বিদেশি পিস্তল, ২টি ম্যাগজিন, ৭ রাউন্ড গুলি ও জিহাদি বই উদ্ধার করার দাবি র্যাবের।
রোববার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে অভিযানে বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরে প্রেস ব্রিফিং করেন র্যাব- ৫ রাজশাহীর অধিনায়ক মাহবুব আলম।
তিনি জানান, র্যাবের কাছে তথ্য ছিল, জেএমবিকে সংগঠিত করার কাজটি করছিল জিয়াউল হক। মূলত দাওয়াতি কার্যক্রম ও অস্ত্র প্রশিক্ষণে তারা এখন বেশি মনোযোগী, আমরা এমন গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে কয়েকমাস ধরে চেষ্টা চালিয়ে আসছিলাম তাকে ধরার। এরই ধারাবাহিকতায় আমরা তথ্য পায় শিবগঞ্জের একটি আম বাগানে রাতে (শনিবার) বৈঠক ও অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিবে। এরই প্রেক্ষিতে শনিবার রাত ২টার দিকে বাজিতপুর গ্রামের বাজিতপুর গোরস্থানের পূর্বপাশে জনৈক চুনি চৌধুরীর আম বাগানের ভিতর টিনের ঘরে অভিযান চালিয়ে ৫ জেএমবি সদস্যকে আটক করা হয়।
তিনি আরো জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জে অনেক ঘনবসতি না থাকা ও বড় বড় আম বাগান থাকায় এ এলাকাসহ রাজশাহীর কিছু অঞ্চলকে অস্ত্র প্রশিক্ষণের জন্য বেছে নেয় জেএমবি। এছাড়াও অল্প ধর্মীয় জ্ঞান আছে এমন মানুষদের টার্গেট করে ও কোরআনের ভুল বাখ্যা দিয়ে দাওয়াতি কার্যক্রম চালায় ওই এলাকাতে।
এই ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান র্যাব ৫ রাজশাহীর অধিনায়ক মাহবুব আলম।