থামছে না সড়কে মৃত্যুর মিছিল, প্রতিনিয়িত যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন নাম। গত দুই মাসে শিবগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সড়কে ঝড়ে গেছে ৫ প্রাণ। হয়েছে খবরের শিরোনাম শিবগঞ্জ, সড়কে এ মৃত্যুর মিছিল থামতে প্রয়োজন সবার সচেতনা প্রয়োজন।
সড়ক দুর্ঘটনায় উপজেলার চককীর্তি ইউনিয়নের ডুবলি ভান্ডারের মৃত সলি মন্ডলের ছেলে মনিরুল ইসলাম মিনু (৬৫), চৌকা মনাকষার ইয়াসিন আলীর স্ত্রী ববিতা বেগম (৪০), সোনামসজিদ মির্জাপুরের মৃত মোজাহারের স্ত্রী সায়েরা বেগম (৭০), উজিরপুর বাবুপুর বিশ্বাসপাড়ার ইসমাইল মৌলভীর ছেলে বাশির আলী (১৫) এবং চককীর্তি ইউনিয়নের লহালামারী এলাকায় সোহরাব আলী (৬৫) নামে এক পথচারী নিহত হন।
২২ মার্চ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের একাডেমি মোড়ে রাস্তা পারাপারের সময় মনিরুল ইসলাম মিনু ট্রাক চাপায় নিহত হন। ১১ এপ্রিল একই সড়কের কানসাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সামনে রাস্তা পারাপারের সময় ট্রাক চাপায় ঘটনাস্থলেই নিহত হন সায়েরা বেগম। অন্যদিকে ২৫ মার্চ মনাকষা বনকুল নামক স্থানে ট্রলির ধাক্কায় গুরুত্বর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ববিতা বেগম। এরআগে ১১ মার্চ উজিরপুর সাত্তার মোড় এলাকায় বালুভর্তি ট্রাক্টর থেকে পড়ে প্রাণ হারান বাশির আলী। অপরদিকে ৮ মার্চ চককীর্তি ইউনিয়নের লহালামারী এলাকায় পথচারী সোহরাব আলী নিহত হন।
এছাড়াও সীমান্তে ৪জন নিহত হওয়া নিয়েও খবরের শিরোনাম হয়েছে শিবগঞ্জ। সীমান্তে এসব প্রানহানীর পিছনে সবচেয়ে আগে রয়েছে গরু আনানেয়া। এই বিষয়ে সচেতনা বাড়ানো গেলে, এই প্রাণঝুকি নেয়া কাজে অনেকেই আর পা দিবেন না।
সীমান্তে গত দুই মাসে মারা যাওয়া ব্যাক্তিরা হলেন উপজেলার মনাকষা ইউনিয়নের তারাপুর চটকপাড়ার তৈমুর রহমানের ছেলে বিশারত আলী বিশু (২২), তারাপুর মন্ডলপাড়ার কালু উদ্দিনের ছেলে মিলন (১৮), ঠুঠাপাড়ার আফসার হোসেনের ছেলে সেনারুল (২৫), পশ্চিম চরপাঁকার বিশরশিয়ার ফড়িৎ বিশ্বাসের ছেলে টিপু (২০)।
সড়ক দুর্ঘটনায় উপজেলার চককীর্তি ইউনিয়নের ডুবলি ভান্ডারের মৃত সলি মন্ডলের ছেলে মনিরুল ইসলাম মিনু (৬৫), চৌকা মনাকষার ইয়াসিন আলীর স্ত্রী ববিতা বেগম (৪০), সোনামসজিদ মির্জাপুরের মৃত মোজাহারের স্ত্রী সায়েরা বেগম (৭০), উজিরপুর বাবুপুর বিশ্বাসপাড়ার ইসমাইল মৌলভীর ছেলে বাশির আলী (১৫) এবং চককীর্তি ইউনিয়নের লহালামারী এলাকায় সোহরাব আলী (৬৫) নামে এক পথচারী নিহত হন।
২২ মার্চ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের একাডেমি মোড়ে রাস্তা পারাপারের সময় মনিরুল ইসলাম মিনু ট্রাক চাপায় নিহত হন। ১১ এপ্রিল একই সড়কের কানসাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সামনে রাস্তা পারাপারের সময় ট্রাক চাপায় ঘটনাস্থলেই নিহত হন সায়েরা বেগম। অন্যদিকে ২৫ মার্চ মনাকষা বনকুল নামক স্থানে ট্রলির ধাক্কায় গুরুত্বর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ববিতা বেগম। এরআগে ১১ মার্চ উজিরপুর সাত্তার মোড় এলাকায় বালুভর্তি ট্রাক্টর থেকে পড়ে প্রাণ হারান বাশির আলী। অপরদিকে ৮ মার্চ চককীর্তি ইউনিয়নের লহালামারী এলাকায় পথচারী সোহরাব আলী নিহত হন।
এছাড়াও সীমান্তে ৪জন নিহত হওয়া নিয়েও খবরের শিরোনাম হয়েছে শিবগঞ্জ। সীমান্তে এসব প্রানহানীর পিছনে সবচেয়ে আগে রয়েছে গরু আনানেয়া। এই বিষয়ে সচেতনা বাড়ানো গেলে, এই প্রাণঝুকি নেয়া কাজে অনেকেই আর পা দিবেন না।
সীমান্তে গত দুই মাসে মারা যাওয়া ব্যাক্তিরা হলেন উপজেলার মনাকষা ইউনিয়নের তারাপুর চটকপাড়ার তৈমুর রহমানের ছেলে বিশারত আলী বিশু (২২), তারাপুর মন্ডলপাড়ার কালু উদ্দিনের ছেলে মিলন (১৮), ঠুঠাপাড়ার আফসার হোসেনের ছেলে সেনারুল (২৫), পশ্চিম চরপাঁকার বিশরশিয়ার ফড়িৎ বিশ্বাসের ছেলে টিপু (২০)।
কনটেন্ট চুরি আপনার মেধাকে অলস করে তুলে, আমরা এ নিন্দনীয় কাজকে নিরুৎসাহিত করি। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।