কুকুর বন্ধ্যাত্বের ভ্যাকসিন কর্মসূচী না থাকায়, চাঁপাইনবাবগঞ্জে দিন দিন বাড়ছে কুকুরের সংখ্যা। বেওয়ারিশ এ সব কুকুর যেন পথচারীদের মুক্তিমান আতঙ্ক। নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী সাউন তাওসিফ, বলেন রাতে বাড়ি ফেরার পথে অনেক সময়ই কুকুরের দল ঘিরে ধরে, অনেক ভয় লাগে। তাওসিফর মত এই রকম অভিজ্ঞতা অনেক পথচারিই হয়েছে। আর এখন কুকুরের প্রজনন এ সময় হওয়ায় এ উপদ্রব যেন আরো বেড়েছে। শহরের নিউমার্কেট এলাকা, পাঠানপাড়া, দাউদপুর রোড, স্বর্ণকারপট্টি, প্রফেসারপাড়া, হুজরাপুর, ফুড অফিস মোড়, ঝিলিম রোড, কাঁঠালবাগিচাসহ বিভিন্ন এলাকায় দিনরাত দলবেধে থাকে এ সব কুকুর।
সুমন হাসনাত নামে এক ব্যবসায়ী জানান, আগে নিয়মকরে কুকুর মারা হয়, এখন হয়না। শুনেছি হাইকোর্টের নির্দেশ আছে কুকুর না মারার জন্য। এটা হাইকোর্ট ভালোই আদেশ দিয়েছে,প্রানীগুলোকে এভাবে মারতে দেখে ভাল লাগত না। তবে কুকুরের বংশ বৃদ্ধি যেন খুব বেশি না ঘটে সে বিষয়ে সংস্লিষ্ট কতৃপক্ষকে ভাবতে হবে। এখন একটা মোড়ে ৩টা কুকুর আছে, কিন্তু আগামী বছর তো ৩টা থাকছে না, অনেক বেড়ে যাচ্ছে। বিষয়টি ভেবে দেখা দরকার।
এই বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার প্যানেল মেয়র ২ নুরুল ইসলাম মিনহাজ বলেন, আসলেই শহরের কুকুরের সংখ্যা বেড়েছে, যেহেতু উচ্চ আদালতের আদেশ আছে কুকুর না মারার জন্য। তবে আর যেন কুকুরের সংখ্যা না বাড়ে সে জন্য আমরা চিন্তা করছি খুব শীঘ্রই কুকুর বন্ধ্যাত্বের ভ্যাকসিন কর্মসূচী শুরু করার।
সুমন হাসনাত নামে এক ব্যবসায়ী জানান, আগে নিয়মকরে কুকুর মারা হয়, এখন হয়না। শুনেছি হাইকোর্টের নির্দেশ আছে কুকুর না মারার জন্য। এটা হাইকোর্ট ভালোই আদেশ দিয়েছে,প্রানীগুলোকে এভাবে মারতে দেখে ভাল লাগত না। তবে কুকুরের বংশ বৃদ্ধি যেন খুব বেশি না ঘটে সে বিষয়ে সংস্লিষ্ট কতৃপক্ষকে ভাবতে হবে। এখন একটা মোড়ে ৩টা কুকুর আছে, কিন্তু আগামী বছর তো ৩টা থাকছে না, অনেক বেড়ে যাচ্ছে। বিষয়টি ভেবে দেখা দরকার।
এই বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার প্যানেল মেয়র ২ নুরুল ইসলাম মিনহাজ বলেন, আসলেই শহরের কুকুরের সংখ্যা বেড়েছে, যেহেতু উচ্চ আদালতের আদেশ আছে কুকুর না মারার জন্য। তবে আর যেন কুকুরের সংখ্যা না বাড়ে সে জন্য আমরা চিন্তা করছি খুব শীঘ্রই কুকুর বন্ধ্যাত্বের ভ্যাকসিন কর্মসূচী শুরু করার।
কনটেন্ট চুরি আপনার মেধাকে অলস করে তুলে, আমরা এ নিন্দনীয় কাজকে নিরুৎসাহিত করি। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।