চাঁপাইনবাবগঞ্জে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত। সোমবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিজ্ঞ বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা এ আদেশ দেন।
দন্ডিত আসামী জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার ছত্রাজিতপুর ইউনিয়নের বিশ^াসপাড়া গ্রামের মৃত রাব্বানী মন্ডলের ছেলে শহিদুল ইসলাম (৩৫)। আদালত সেই সাথে মামলার অপর দুই অভিযুক্ত শহিদুলের বাবা ও মাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়। তবে শহিদুলের বাবা মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় মারা যান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সরকারি কৌশুলী জবদুল হক মামলার নথি থেকে জানান, শিবগঞ্জ উপজেলার ছত্রাজিতপুর বিশ^াসপাড়া গ্রামের মৃত রাব্বানী মন্ডলের ছেলে শহিদুলের সাথে সদর উপজেলার নারায়নপুর ডাকাতপাড়া গ্রামের আব্দুল লতিফের মেয়ে কুলসুম বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের জন্য কুলসুমের উপর চাপ দিয়ে আসছেন শহিদুল। ২০১৩ সালের ৭ অক্টোবর ১ লক্ষ টাকা দাবি করে শহিদুল। এই নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কথাকটাকাটির এক পর্যায়ে বেলা ১১ টার দিকে কুলসুমকে শ^^াসরোধ করে হত্যা।
এ ঘটনায় শিবগঞ্জ থানায় কুলসুমের বাবা আব্দুল লতিফ বাদী হয়ে শহিদুল ইসলাম ও তার বাবা মাকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০১৩ সালের ২৮ নভেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শিবগঞ্জ থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক মাসুদ রানা আদালতে তিনজনকে অভিযুক্ত কওে অভিয্গোপত্র দাখিল করেন। সোমবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিজ্ঞ বিচারক এ রায় দেন।
দন্ডিত আসামী জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার ছত্রাজিতপুর ইউনিয়নের বিশ^াসপাড়া গ্রামের মৃত রাব্বানী মন্ডলের ছেলে শহিদুল ইসলাম (৩৫)। আদালত সেই সাথে মামলার অপর দুই অভিযুক্ত শহিদুলের বাবা ও মাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়। তবে শহিদুলের বাবা মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় মারা যান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সরকারি কৌশুলী জবদুল হক মামলার নথি থেকে জানান, শিবগঞ্জ উপজেলার ছত্রাজিতপুর বিশ^াসপাড়া গ্রামের মৃত রাব্বানী মন্ডলের ছেলে শহিদুলের সাথে সদর উপজেলার নারায়নপুর ডাকাতপাড়া গ্রামের আব্দুল লতিফের মেয়ে কুলসুম বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের জন্য কুলসুমের উপর চাপ দিয়ে আসছেন শহিদুল। ২০১৩ সালের ৭ অক্টোবর ১ লক্ষ টাকা দাবি করে শহিদুল। এই নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কথাকটাকাটির এক পর্যায়ে বেলা ১১ টার দিকে কুলসুমকে শ^^াসরোধ করে হত্যা।
এ ঘটনায় শিবগঞ্জ থানায় কুলসুমের বাবা আব্দুল লতিফ বাদী হয়ে শহিদুল ইসলাম ও তার বাবা মাকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০১৩ সালের ২৮ নভেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শিবগঞ্জ থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক মাসুদ রানা আদালতে তিনজনকে অভিযুক্ত কওে অভিয্গোপত্র দাখিল করেন। সোমবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিজ্ঞ বিচারক এ রায় দেন।