চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সেরেনা খাতুন হত্যা মামলায় এক নারীসহ দুইজনকে মৃত্যুদন্ড ও প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত। রবিবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ শওকত আলী এ রায় দেন।
দন্ডিতরা শিবগঞ্জ উপজেলার মোহনবাগের কান্তু মন্ডলের ছেলে আব্দুল মান্নান (৪৪) ও শ্যামপুর চৌধুরীপাড়ার দাউদ আলীর মেয়ে সুফিয়া বেগম (৩৫)। এদের মধ্যে সুফিয়া বেগম পলাতক রয়েছেন। ওই মামলার অপর আসামী শিবগঞ্জের পিঠালীতলার আবুল বাসারকে খালাস দেয়া হয়েছে।
চাঁপাইনববাবগঞ্জের সরকারি কৌশুলী আঞ্জুমান আরা জানান, ২০১৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে দেওয়ান জাইগির গ্রামের স্বামী পরিত্যাক্তা সেরেনা খাতুনকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে সুফিয়া বেগমের সহায়তায় ডেকে নিয়ে যান আব্দুল মান্নান। পরে সেলিমবাদের একটি আমবাগানে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। হত্যা পর মরদেহ গাছে ঝুলিয়ে রাখে। এ ঘটনায় ১৫ সেপ্টেম্বর নিহতের ছেলে আরিফ হোসেন শিবগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
২০১৫ সালের ৩১ মে শিবগঞ্জ থানার এসআই লুৎফর রহমান আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলায় ১৩ জনের সাক্ষ গ্রহন ও যুক্তি তর্ক উপস্থাপন শেষে বিজ্ঞ বিচারক এ রায় দেন।
দন্ডিতরা শিবগঞ্জ উপজেলার মোহনবাগের কান্তু মন্ডলের ছেলে আব্দুল মান্নান (৪৪) ও শ্যামপুর চৌধুরীপাড়ার দাউদ আলীর মেয়ে সুফিয়া বেগম (৩৫)। এদের মধ্যে সুফিয়া বেগম পলাতক রয়েছেন। ওই মামলার অপর আসামী শিবগঞ্জের পিঠালীতলার আবুল বাসারকে খালাস দেয়া হয়েছে।
চাঁপাইনববাবগঞ্জের সরকারি কৌশুলী আঞ্জুমান আরা জানান, ২০১৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে দেওয়ান জাইগির গ্রামের স্বামী পরিত্যাক্তা সেরেনা খাতুনকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে সুফিয়া বেগমের সহায়তায় ডেকে নিয়ে যান আব্দুল মান্নান। পরে সেলিমবাদের একটি আমবাগানে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। হত্যা পর মরদেহ গাছে ঝুলিয়ে রাখে। এ ঘটনায় ১৫ সেপ্টেম্বর নিহতের ছেলে আরিফ হোসেন শিবগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
২০১৫ সালের ৩১ মে শিবগঞ্জ থানার এসআই লুৎফর রহমান আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলায় ১৩ জনের সাক্ষ গ্রহন ও যুক্তি তর্ক উপস্থাপন শেষে বিজ্ঞ বিচারক এ রায় দেন।