নাচোল প্রতিনিধি:চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার ঘিওন গ্রাম থেকে নাচোল আসার একমাত্র কাঁচা রাস্তাটি পাকা না হওয়ায় চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে গ্রামবাসীকে। বিশেষ করে চরম দুর্ভোগে পড়ে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীরা। রাস্তাটি পাকাকরণের জন্য নাচোলসদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, নাচোল পৌরসভার মেয়র, নাচোল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্যের কাছে বারবার ধরনা দিয়েও এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিশ্রুতি পায়নি গ্রামবাসী। বাধ্য হয়ে বাসের খুটি দিয়ে প্রোটেকশন ওয়াল নির্মাণের কাজ করছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য। এলাকাবাসীর প্রশ্ন, এই ডিজিটাল যুগে প্রায় ২ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তাটি পাকা হবে কবে ।
জানা গেছে, প্রায় ২ হাজার পরিবার অধ্যুষিত ঘিওন গ্রামটির অবস্থান ৩নং নাচোল ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে। গ্রাম থেকে নাচোল সদর আসার একমাত্র রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরেই কাঁচা অবস্থায় রয়েছে। প্রায় ২ কিলোমিটারব্যাপী রাস্তাটির অর্ধেক পড়ছে নাচোল পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডে। এ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিনই দেড় হাজার মানুষ সদরে যাতায়াত করে থাকেন। কিন্তু রাস্তাটি কাঁচা হওয়ায় দুর্ভোগের মধ্য দিয়েই যাতায়াত করতে হয় ঘিওন গ্রামবাসীকে। এ দুর্ভোগ চরমে ওঠে বর্ষাকালে। তখন যাতায়াত করাই দায় হয়ে পড়ে।
ঘিওন গ্রামের সরদার আস্তারুল ও আদিবাসী নেতা কার্লুস মুর্মু বলেন, ‘নাচোল সদর যাওয়ার জন্য এই কাঁচা রাস্তাটিই আমাদের ভরসা। রাস্তাটি পাকা করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় অনেক দেনদরবার করা হলেও এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিশ্রুতি পাইনি।’ তাছাড়া রাস্তাটির অর্ধেক ৩নং নাচোল ইউনিয়নে এবং অর্ধেক নাচোল পৌরসভার মধ্যে পড়ায় রাস্তাটি পাকা হচ্ছে না বলেও তাদের অভিমত। তারা আরো জানান, ‘নাচোল পৌরসভার অংশে রাস্তা ঘেঁষে প্রায় ১০০ ফুট লম্বা একটি ব্যক্তিমালিকানাধীন পুকুর রয়েছে; যাতে রাস্তার অর্ধেক জমি চলে গেছে। রাস্তা পাকা করার আগে দ্রুত ওই পুকুরটিতে প্রোটেকশন ওয়াল দেয়া না হলে পুরো রাস্তা পুকুরগর্ভে চলে যাবে।’
এ বিষয়ে ৩নং নাচোল ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড সদস্য মোকবুল হোসেন বলেন, ‘এলাকার জনপ্রতিনিধি হিসেবে রাস্তাটি পাকাকরণের জন্য আমার ইউপি চেয়ারম্যান ছাড়াও পৌরসভার মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান ও এমপির কাছেও গিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত তাদের কাছ থেকে কোনো প্রতিশ্রুতি আদায় করতে পারেনি।’
নাচোল পৌরসভার মেয়র আবদুর রশিদ খাঁন ঝালু বলেন, ‘রাস্তাটি পাকা করার জন্য এ মুহূর্তে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ নেই। তবে পুকুরটির কারণে মানুষের পথ চলাচল যাতে বন্ধ না হয় সেজন্য দ্রুতই প্রোটেকশন ওয়াল নির্মাণের চেষ্টা করা হবে।’
জানা গেছে, প্রায় ২ হাজার পরিবার অধ্যুষিত ঘিওন গ্রামটির অবস্থান ৩নং নাচোল ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে। গ্রাম থেকে নাচোল সদর আসার একমাত্র রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরেই কাঁচা অবস্থায় রয়েছে। প্রায় ২ কিলোমিটারব্যাপী রাস্তাটির অর্ধেক পড়ছে নাচোল পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডে। এ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিনই দেড় হাজার মানুষ সদরে যাতায়াত করে থাকেন। কিন্তু রাস্তাটি কাঁচা হওয়ায় দুর্ভোগের মধ্য দিয়েই যাতায়াত করতে হয় ঘিওন গ্রামবাসীকে। এ দুর্ভোগ চরমে ওঠে বর্ষাকালে। তখন যাতায়াত করাই দায় হয়ে পড়ে।
ঘিওন গ্রামের সরদার আস্তারুল ও আদিবাসী নেতা কার্লুস মুর্মু বলেন, ‘নাচোল সদর যাওয়ার জন্য এই কাঁচা রাস্তাটিই আমাদের ভরসা। রাস্তাটি পাকা করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় অনেক দেনদরবার করা হলেও এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিশ্রুতি পাইনি।’ তাছাড়া রাস্তাটির অর্ধেক ৩নং নাচোল ইউনিয়নে এবং অর্ধেক নাচোল পৌরসভার মধ্যে পড়ায় রাস্তাটি পাকা হচ্ছে না বলেও তাদের অভিমত। তারা আরো জানান, ‘নাচোল পৌরসভার অংশে রাস্তা ঘেঁষে প্রায় ১০০ ফুট লম্বা একটি ব্যক্তিমালিকানাধীন পুকুর রয়েছে; যাতে রাস্তার অর্ধেক জমি চলে গেছে। রাস্তা পাকা করার আগে দ্রুত ওই পুকুরটিতে প্রোটেকশন ওয়াল দেয়া না হলে পুরো রাস্তা পুকুরগর্ভে চলে যাবে।’
এ বিষয়ে ৩নং নাচোল ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড সদস্য মোকবুল হোসেন বলেন, ‘এলাকার জনপ্রতিনিধি হিসেবে রাস্তাটি পাকাকরণের জন্য আমার ইউপি চেয়ারম্যান ছাড়াও পৌরসভার মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান ও এমপির কাছেও গিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত তাদের কাছ থেকে কোনো প্রতিশ্রুতি আদায় করতে পারেনি।’
নাচোল পৌরসভার মেয়র আবদুর রশিদ খাঁন ঝালু বলেন, ‘রাস্তাটি পাকা করার জন্য এ মুহূর্তে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ নেই। তবে পুকুরটির কারণে মানুষের পথ চলাচল যাতে বন্ধ না হয় সেজন্য দ্রুতই প্রোটেকশন ওয়াল নির্মাণের চেষ্টা করা হবে।’