চাঁপাইনবাবগঞ্জ বখাটের ছুরিকাঘাতে আহত স্কুল শিক্ষার্থী সাথী খাতুন (১৩) এখনো শঙ্কামুক্ত নয়। চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে সাথীর বাবা মো. সামাদ জানান, চিকিৎসকরা তাঁকে জানিয়েছে তার মেয়ে এখনো পুরোপুরি শঙ্কা মুক্ত নয়।
এদিকে হামলাকারী যুবক মুনিরুলকে আসামী করে হত্যা উদ্যোশে হামলা এ ধারায় মামলা ধারেন করেছেন আহত সাথীর বাবা মো. সামাদ। বুধবার রাতে তিনি বাদী হয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানায় এ মামলা দায়ের করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুর রহমান জানান, বুধবার সকাল থেকেই হামলাকারী বখাটে মনিরুলকে ধরতে পুলিশের তৎপরতা ছিলো। সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে তাকে হরিপুর এলাকা থেকে আটক করা হয়। রাতে আহত সাথীর বাবা বাদি হয়ে হামলাকারী বখাটে যুবক মনিরুলকে আসামী করে মামলা দায়ের করেছেন। তিনি আরো জানান,হামলাকারী মনিরুল ইসলামর বিরুদ্ধে আগে থেকেই সদর থানায় দুটি মাদক মামলা রয়েছে। এগুলো আদালতে বিচারাধীন।
ওসি আরো জানান, হামলার পর বখাটে মনিরুলের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তার মা,স্ত্রী ও দুই বোন কো আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেয়া হয়। তারা এখনো পুলিশি হেফাজতে আছে, তাদের বিষয়ে এখনো কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। এদিকে শহরের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে বুধবার আটক হওয়া ১৩জনকে বৃহস্পতিবার সকালে মুচলেখা নিয়ে তাদের অবিভাবকের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, স্কুলে আসার পথে বুধবার সকাল পৌনে ১০টার দিকে পৌরসভার হুজরাপুর বাক্সপট্টি এলাকায় বখাটে মুনিরুল চুরিকাঘাত করে কামাল উদ্দীন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী সাথী খাতুনকে। পরে স্থানীয়রা তাকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়, প্রচুর রক্তক্ষরণ হওয়ায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৫১ নং ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।
এদিকে হামলাকারী যুবক মুনিরুলকে আসামী করে হত্যা উদ্যোশে হামলা এ ধারায় মামলা ধারেন করেছেন আহত সাথীর বাবা মো. সামাদ। বুধবার রাতে তিনি বাদী হয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানায় এ মামলা দায়ের করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুর রহমান জানান, বুধবার সকাল থেকেই হামলাকারী বখাটে মনিরুলকে ধরতে পুলিশের তৎপরতা ছিলো। সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে তাকে হরিপুর এলাকা থেকে আটক করা হয়। রাতে আহত সাথীর বাবা বাদি হয়ে হামলাকারী বখাটে যুবক মনিরুলকে আসামী করে মামলা দায়ের করেছেন। তিনি আরো জানান,হামলাকারী মনিরুল ইসলামর বিরুদ্ধে আগে থেকেই সদর থানায় দুটি মাদক মামলা রয়েছে। এগুলো আদালতে বিচারাধীন।
ওসি আরো জানান, হামলার পর বখাটে মনিরুলের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তার মা,স্ত্রী ও দুই বোন কো আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেয়া হয়। তারা এখনো পুলিশি হেফাজতে আছে, তাদের বিষয়ে এখনো কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। এদিকে শহরের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে বুধবার আটক হওয়া ১৩জনকে বৃহস্পতিবার সকালে মুচলেখা নিয়ে তাদের অবিভাবকের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, স্কুলে আসার পথে বুধবার সকাল পৌনে ১০টার দিকে পৌরসভার হুজরাপুর বাক্সপট্টি এলাকায় বখাটে মুনিরুল চুরিকাঘাত করে কামাল উদ্দীন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী সাথী খাতুনকে। পরে স্থানীয়রা তাকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়, প্রচুর রক্তক্ষরণ হওয়ায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৫১ নং ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।
0 Comments:
Post a Comment